সীমান্ত এলাকা যশোরের বেনাপোলে তিন যুগ পার হলেও গড়ে ওঠেনি কোন হাসপাতাল।
চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে পাসপোর্টযাত্রী,বন্দর ব্যবহারকারী কর্মকর্তা, এলাকাবাসী মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ১ লাখ ২ হাজার পৌর নাগরিক।
চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে কাস্টমস ও বন্দরে কর্মরত ১০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী।বেনাপোল বন্দরে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য সম্পন্ন হয়ে থাকে বিভিন্ন খাত থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় হয় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা।
দেশের সর্ব বৃহৎ স্থল বন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার পাসপোর্টযাত্রী যাতায়াত করে ভারতে।বড় ধরনের রাজস্ব আদায় হয় এই বন্দর থেকে কিন্তুআজ পর্যন্ত গড়ে ওঠেনি কোন হাসপাতাল নামমাত্র ক্লিনিক ছাড়া নেই কোন ভালো মানের হাসপাতাল।
বেনাপোল থেকে ৩৮ কি: মি: দুরে যশোর সদরে  যেতে হয় চিকিৎসা সেবা নিতে। ফলে হাসপাতালে পৌছানোর আগে রুগির মৃত্যু হয়।
গত ৬  মাসে এ এলাকায় ৭৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১২জন নিহত ও আহত হয়েছে ৯১জন। আর বেনাপোল পৌর সভা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ায় ১ শত ৩০ জনকে মৃত্যু সদন দিয়েছে।
বেনাপোলের ইউপি চেয়ারম্যান বজলুর রহমান জানায়,র্দীঘদনি ধরে বেনাপোলে কোনো হাসপাতাল না থাকার কারণে চিকিৎসার জন্য ভোগান্তি পোহাতে হয় বেনাপোলবাসীকে।
বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন,দেশের বৃহত স্থলবন্দর বেনাপোল কিন্তু দুঃখজনক যে এখানে একটি হাসপাতাল নেই এখানে ৫০ শষ্যার একটি হাসপাতাল দ্রুত নির্মাণ করার দাবি জানাচ্ছি।
পৌর মেয়র আশরাফুল আলম লিটন বলেন, বেনাপোল একটি হাসপাতালে জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে কাগজপত্র জমা দেওয়া হয়েছে আশা করি খুব দ্রুত আমরা সুখবর পেয়ে যাবো।
বেনাপোল বাসীর দাবী অবিলম্বে বেনাপোল বন্দর এলাকায় একটি উন্নত মানের হাসপাতাল নির্মাণ করা হোক।টেলিভিশন, জাতীয় পএিকায় লেখালেখির পরও বেনাপোল বন্দরে গড়ে ওঠেনি কোন হাসপাতাল ।